Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ এপ্রিল ২০২৪

দর্শনীয় স্থান

ক্রঃ নং পর্যটন স্পটের নাম ও বিবরণ  কিভাবে যাবেন/যোগাযোগের ব্যবস্থা আবাসন ব্যবস্থা
০১

ঐতিহাসিক মুজিবনগর কমপ্লেক্স

মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর উপজেলার বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে। আর বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূতিকাগার মুজিবনগরে সৃষ্টি এই ইতিহাসকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম পর্যন্ত পৌঁছে দিতে শপথ গ্রহণের স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স (Mujibnagar Complex Museum)।

স্মৃতি কমপ্লেক্সের আঙিনায় একটি বড় মানচিত্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের ১১ টি সেক্টরকে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও আছে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর স্মারক ম্যূরাল, স্মৃতিসৌধ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, ঐতিহাসিক আম্রকানন এবং ঐতিহাসিক ছয় দফার রূপক উপস্থাপনকারী গোলাপ বাগান। মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সের বাইরের অংশে ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ, প্রথম অস্থায়ী সরকারের শপথ গ্রহণ এবং পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দৃশ্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পরিক্রমা জানতে এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক এ স্থান দেখতে পর্যটকরা ভিড় করেন মেহেরপুরে।

মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স যেতে হলে প্রথমে মেহেরপুর আসতে হবে। বঙ্গবন্ধু সেতু কিংবা ফেরীতে পদ্মা নদী পার হয়ে মেহেরপুর যাওয়া যায়। বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে মেহেরপুর গমনকারী এস বি পরিবহন, জে আর , শ্যামলী এবং আর কে পরিবহনের এসি/নন-এসি বাস রাজধানী ঢাকার কল্যানপুর থেকে ছেড়ে যায়।

আর ঢাকার গাবতলী থেকে ফেরী পার হয়ে যাতায়াত করে জে আর, রয়েল, এস এম, মেহেরপুর ডিলাক্স, চুয়াডাঙ্গা ডিলাএক্সের বাস। মানভেদে এসব বাসের প্রতিটি সীটের টিকিটের ভাড়া ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত।

সড়ক পথে মেহেরপুর জেলা সদর থেকে বাস, স্থানীয় যানবাহনের (টেম্পু/নছিমন/করিমন) মাধ্যমে ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সে যেতে ৩০ মিনিট সময় লাগে।

মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের একটি আবাসিক হোটেল চালু আছে। এছাড়া জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, সার্কিট হাউজ, পৌর হল এবং ফিন টাওয়ারসহ বেশকিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে।

কোথায় খাবেন:
মেহেরপুরে খাবারের জন্য বেশকিছু হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রয়েছে। তবে অবশ্যই আমের মৌসুমে মেহেরপুরে গেলে পাকা আম খেতে ভুল করবেন না। এছাড়া মেহেরপুর শহরে “সাবিত্রী” নামের মিষ্টির স্বাদ চেখে দেখতে পারেন।

০২

আমঝুপি নীলকুঠি

মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত ইংরেজ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত আমঝুপি নীলকুঠি (Amjhupi Neelkuthi) বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। মেহেরপুর (Meherpur) জেলা থেকে আমঝুপি নীলকুঠির দূরত্ব প্রায় ৭ কিলোমিটার। ১৮০০ দশকে প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে এই ভবনটি নীলকুঠি হিসেবে ব্যবহৃত হলেও পরবর্তীতে এখানে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অফিস চালু করা হয়।

কাজলা নদীর পাশে অবস্থিত নীলকুঠিতে প্রবেশের জন্য দুইটি রাস্তা আছে। ৭৭ একরের বেশী জায়গাজুড়ে অবস্থিত নীলকুঠি কমপ্লেক্সের মাঝখানে আছে ১৫ কক্ষ বিশিষ্ট মূল ভবন। মূল ভবনের কক্ষগুলোর মধ্যে আছে খাবারের কক্ষ, হল রুম, অতিথিদের থাকার জায়গা এবং জলসা ঘর। আর ভবনের বাইরে রয়েছে চমৎকার বাগান ও উদ্যান। ১৯৭২ সালে প্রথম বাংলাদেশ সরকার আমঝুপি নীলকুঠি সংরক্ষণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

আমঝুপি নীলকুঠি যেতে হলে প্রথমে মেহেরপুর আসতে হবে। বঙ্গবন্ধু সেতু কিংবা ফেরীতে পদ্মা নদী পার হয়ে মেহেরপুর যাওয়া যায়। রাজধানী ঢাকার কল্যানপুর থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে মেহেরপুর গমনকারী এস বি পরিবহন, জে আর, শ্যামলী এবং আর কে পরিবহনের এসি/নন-এসি বাস ছেড়ে যায়।

এছাড়া ঢাকার গাবতলী থেকে ফেরী পার হয়ে যাতায়াত করে জে আর, রয়েল, এস এম, মেহেরপুর ডিলাক্স, চুয়াডাঙ্গা ডিলাএক্সের বাস। মানভেদে এসব বাসের প্রতিটি সীটের টিকিটের ভাড়া ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত।

মেহেরপুর জেলা সদর থেকে বাস কিংবা স্থানীয় যেকোন পরিবহণ ব্যবস্থায় সরাসরি আমঝুপি নীলকুঠিতে যেতে ২০ থেকে ২৫ মিনিট সময় লাগে।

কোথায় থাকবেন
রাত্রিযাপনের জন্য জেলা পরিষদের ডাকবাংলো, সার্কিট হাউজ, পৌর হল এবং ফিন টাওয়ারসহ বেশকিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়া গাংনী উপজেলার পলাশীপড়া সমাজকল্যাণ সমিতির রেস্ট হাউজে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

কোথায় খাবেন
মেহেরপুরে খাবারের জন্য বেশকিছু হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রয়েছে। তবে অবশ্যই আমের মৌসুমে মেহেরপুরে গেলে পাকা আম খেতে ভুল করবেন না। এছাড়া মেহেরপুর শহরে “সাবিত্রী” নামের মিষ্টির স্বাদ চেখে দেখতে পারেন।

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon